‘বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস মিসেস বাংলাদেশ-২০১৯’ শীর্ষক এ প্রতিযোগিতায় ইতিমধ্যেই অংশ নিয়েছেন সারাদেশের দুই হাজারেরও বেশি বিবাহিত প্রতিযোগী। প্রাথমিক নির্বাচন ও পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন রাউন্ডের অডিশন, গ্রুমিং এবং মোটিভেশনাল সেশনের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয় সেরা দশ প্রতিযোগিকে।

সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বের তারিখ ঘোষণা করেন আয়োজকেরা। পাশাপাশি পরিচয় করিয়ে দেন সেরা ১০ প্রতিযোগীর সঙ্গে।

২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা সাতটায় গুলশান ক্লাবে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মিসেস বাংলাদেশ এর চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা। নির্বাচিত সেরা দশ প্রতিযোগী হলেন-আফরিন আনিস রহমান, সুমা নুসরাত, মাটি সিদ্দিকী, মনিয়া, আবাফা দিলশা, রুমানা, সনজিদা, মুনজারিন অবনী, রাবেয়া ও সামান্তা।এ সময় উপস্থিত ছিলেন মিসেস বাংলাদেশ প্রতিযোগিতার আয়োজক–প্রধান অপূর্ব আবদুল লতিফ, বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস মিসেস বাংলাদেশ-২০১৯ প্রকল্পটির পরিচালক আফসানা হেলালী, কৃষাণ ভূঁইয়া, অভিনেতা অন্তু করিম, টেলিভিশন প্রযোজক রাজু আলীম প্রমুখ।

এ সময় মিসেস বাংলাদেশের আয়োজক অপূর্ব আব্দুল লতিফ জানান, বাংলাদেশে মেধাবী ও বিবাহিত নারীদের নিয়ে উল্লেখযোগ্য তেমন কিছু হয়নি। সেই তাগিদেই এমন একটা আয়োজন করা। নারী শক্তি ও নারী জাগরনকে একধাপ এগিয়ে দেয়ার লক্ষ্যেই এ আয়োজন।

অডিশন, গ্রুমিং এবং মোটিভেশনাল সেশনে বিচারক এবং মেন্টর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য ফ্যাশন ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা।অডিশন, গ্রুমিং এবং মোটিভেশনাল সেশনে বিচারক হিসেবে ছিলেন, অভিনেতা ও পরিচালক শহীদুল আলম সাচ্চু, বিউটি এক্সপার্ট সালেহা সারোয়ার, সামিনা সারা, মারিয়া মৃত্তিক, ডঃ তৌহিদা রহমান ইরিন, আবৃত্তি শিল্পী শিমুল মোস্তফা, গ্রুমিং ইন্সট্রাক্টর কৃষান ভূইয়া, ফ্যাশন ডিজাইনার আজহারুল হক আজাদ, নিমা এহসান, পিয়াল হোসেন, অভিনেতা ও মডেল খালেদ হোসেন সুজন, উপস্থাপিকা ইসরাত পায়েল, ইউথ বাংলা কালচারাল ফোরামের সভানেত্রী মুনা চৌধুরী, ড্যান্স ডিরেক্টর এমডি ফারুখ, বিশিষ্ট নারী উদ্যোক্ত আইরিন ইসলাম, উপস্থাপক জুলহাজ জোবাইয়ের, মডেল কোরিওগ্রাফার লামিয়া আলম, মডেল অভিনেতা অন্তু করিম প্রমূখ।